ভোর আনলেন পারভেজ ইমন

২১ বলে ৩৯ করে থামেন। গোড়াপত্তনে এই ঝড় খুবই জরুরী ছিল বাংলাদেশের। চারটি চার ও দু’টি ছক্কার এই ইনিংসে ভিত্তি মজবুত হয় বাংলাদেশ দলের।

তিনি আলোচনায় ছিলেন না একদমই। সৌম্য সরকার ফিট থাকলে পারভেজ হোসেন ইমনের তো একাদশেই জায়গা মিলে না। হুট করে পাওয়া এই সুযোগের পুরো সদ্ব্যবহারই করলেন এই ওপেনার।

পাওয়ার-প্লেতে ব্যাট করলেন ভয়ডরহীন চিত্তে। জায়ডেন সিলস, আলজারি জোসেফ কিংবা রোমারিও শেফার্ড – সবাই তাঁর সামনে ছিল দিশেহারা। কিংসটাউনের টপ অর্ডারে বাংলাদেশের সত্যিকারের কিং ছিলেন ইমন।

বেশি ক্ষেপেছিলেন তিনি ম্যাচের চতুর্থ ওভারে। আলজারি জোসেফকে আক্রমনে আনে উইন্ডিজ। তাঁর দ্বিতীয় বলে স্রেফ টাইমিংয়ের ওপর ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে চার মারলেন পারভেজ। সুন্দর মিডলিং।

পঞ্চম বলটি ছিল ১৩৭.৪ কিমির। একটু উপরে উঠেছিল। পারভেজ অন দ্য রাইজে অবিশ্বাস্য টাইমিংয়ে মিড অন দিয়ে বলকে বাতাসে ভাসিয়ে সীমানা পার করলেন।

ধারাভাষ্যে ইয়ান বিশপের কণ্ঠে, ‘ইনক্রেডিবল শট!’ ১২ রান এল এই ওভারে। প্রথম পাঁচ ওভারে বাংলাদেশ তুলে ৪৪ রান। সামলে নেন ইমন, ভরসা যোগান ভবিষ্যতের।

২১ বলে ৩৯ করে থামেন। গোড়াপত্তনে এই ঝড় খুবই জরুরী ছিল বাংলাদেশের। চারটি চার ও দু’টি ছক্কার এই ইনিংসে ভিত্তি মজবুত হয় বাংলাদেশ দলের।

Share via
Copy link