বোল্ড হলেন, তবে আউট হলেন না

সকালের সেশনে সেটা ছিল শ্রীলঙ্কার তৃতীয় উইকেটের পতন। এরপর কামিন্দু মেন্ডিসকে কাঁদিয়েই ছাড়েন নাহিদ। একটা ওভারে টানা ছয়টা বলই করেন ১৪০ কিলোমিটার গতির ওপরে। এর মধ্যে একটা ১৪৭ কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠে।

নিজেকে দূর্ভাগা মানতেই পারেন নাহিদ রানা। সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে দ্বিতীয় দিন সকালে দারুণ বোলিং করেছেন। তবে, উইকেট প্রাপ্তির সংখ্যা বাড়তে পারত আরও।

১৪৬ কিলোমিটার গতির ডেলিভারি। কামিন্দু মেন্ডিসকে বোল্ড করেই ফেলেছিলেন নাহিদ রানা। কিন্তু কি অবাক কাণ্ড! হয়ে গেল বাউন্ডারি! একদম ফ্রেঞ্চ কাট! অফস্টাম্পের আশেপাশে লেন্থ ডেলিভারি, কামিন্দু মেন্ডিস পাঞ্চ করতে যান, কিন্তু ব্যাটে ভিতরের ধারে লেগে বলটা অফস্টাম্প ছুঁয়ে বেরিয়ে যায় সীমানার বাইরে।

অবিশ্বাস্য সৌভাগ্য—স্টাম্পে লাগলেও বেল পড়ে না! বাঁচলেন ব্যাটসম্যান, একেবারে অলৌকিকভাবে। নাহিদ রানা মাথায় হাত দিলেন, ভাগ্যকে দোষ দেওয়া বাদে আর কিই বা করতে পারেন তিনি।

এর আগে অবশ্য চলতি সিরিজে, মানে শ্রীলঙ্কার মাটিতে নিজের প্রথম উইকেট শিকার করেন রানা। নাইটওয়াচম্যান প্রভাত জয়াসুরিয়াকে স্লিপে মেহেদী হাসান মিরাজের ক্যাচে পরিণত করেন।

অফস্টাম্পের বাইরে শর্ট অব লেন্থ ডেলিভারি—চাইলে ছেড়ে দিতে পারতেন জয়সুরিয়া। কিন্তু না, অযথাই ব্যাট ছুঁড়ে দিলেন!সোজা তৃতীয় স্লিপে ক্যাচ উঠল!  প্রথমে ধরতে না পারলেও দ্বিতীয় চেষ্টায় তালুবন্দি করলেন মিরাজ।

সকালের সেশনে সেটা ছিল শ্রীলঙ্কার তৃতীয় উইকেটের পতন। এরপর কামিন্দু মেন্ডিসকে কাঁদিয়েই ছাড়েন নাহিদ। একটা ওভারে টানা ছয়টা বলই করেন ১৪০ কিলোমিটার গতির ওপরে। এর মধ্যে একটা ১৪৭ কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠে।

Share via
Copy link