১০২ রানের মামুলি লক্ষ্য। এটা নিয়ে লড়াই করা মুশকিল। আর সামনে যদি ফিল সল্টের মত ওপেনার থাকেন তাহলে তো কথাই নেই। তিনি সেই কাজটাই করলেন – যেটাতে তিনি সবচেয়ে বেশি পারদর্শী – প্রতিপক্ষের বোলিং লাইন আপকে গুড়িয়ে দিলেন।
বিরাট কোহলি উইকেট হারালেও প্রথম ছয় ওভারেই ৬১ রান তুলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। এর মধ্যে কোহলিকে আউট করার ওভারটাতে মেইডেনও নিয়েছেন কাইল জেমিসন। ষষ্ঠ ওভারে সেই জেমিসনের বিপক্ষেই ২১ রান তুলেছেন ফিল সল্ট।

মাত্র ২৩ তম ডেলিভারিতে নিজের হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন। ইনিংস শেষ করেন ২৭ বলে ৫৬ রান করে। তাঁর জন্যই আইপিএল ইতিহাসের সংক্ষিপ্ততম কোয়ালিফায়ার আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে।
চলতি আইপিএলে রান তাড়ায় দারুণ সফল ফিল সল্ট। সবগুলো হাফ সেঞ্চুরিই পরে ব্যাট করে। আগে ব্যাট করে ছয় ইনিংসের মধ্যে একটাও হাফ সেঞ্চুরি পাননি। কিন্তু, রান তাড়া করেছেন যে ছয়টা ইনিংসে – তার চারটাতেই পেয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি।

দশম ওভারের শেষ বলে ছক্ক হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করেন অধিনায়ক রজত পাতিদার। ১০ ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ বের করে ফেলে চ্যালেঞ্জার্সরা। বোলারদের সুবাদে ম্যাচটা যে এক তরফা হবে – সেটা আগে থেকেই বোঝা যাচ্ছিল। ফিল সল্টের ব্যাটিং সেই কাজটা আরও সহজ করে দেয়।










