শেষ ১০ টি-টোয়েন্টির মধ্যে পাঁচটাতে কোনো উইকেট নেই — অথচ তিনি পাকিস্তানের মূল স্ট্রাইক বোলার। প্রথম ওভার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মেইডেন দিয়ে দ্বিতীয় ওভারে রান গুণলেন ২৬ টি। তিন ওভার শেষ করলেন ৩১ রান গুণে!
প্রতি ওয়ানডেতে রান বিলান রাজকীয় কৃপায় — ৭০-এর নিচে নামতেই চান না! তবুও তিনি নাকি পাকিস্তানের ফাস্ট বোলিংয়ের পোস্টার বয়?
শাহীন শাহ আফ্রিদি শুধুই এখন বিধ্বস্ত এক শরীর! পাকিস্তানে আদর করে তাঁকে ডাকা হয় ‘ঈগল’। এই তকমা নিয়েই এসেছেন নিউজিল্যান্ড সফরে, কিন্তু ফলাফল লবডঙ্কা।
উইকেটহীন, ধারহীন, দিশাহীন এক ট্র্যাজেডি! তাঁর বল মানেই ব্যাটারদের চোখে সুখের ঝিলিক। চার-ছক্কার ফোয়ারা আর পাকিস্তানিদের দীর্ঘশ্বাস!
এক সময় নতুন বলে সুইং করাতে ভয় পেতো ব্যাটাররা। এখন তো সবাই লাইন ধরে অপেক্ষায় থাকে — কখন তিনি আসবেন আর হাত খেলে খোলা যাবে“
পাকিস্তানের ঈগল? ঈগল না ছাই! এখন তো মনে হয়, শাহীন আফ্রিদি একটা ক্লান্ত কবুতর, যেটা উড়তেও ভুলে গেছে!