মহানায়ক থেকে ফেরারি আসামি!

নক্ষত্রেরও পতন একদিন হয় বটে, তবে এমন বিভীষিকাময় পতন ও কি সম্ভব? অসীম ভালোবাসা কি প্রচন্ড ঘৃণার ভেলায় ভাসিয়ে দেওয়া যায়!

কার্ড ইস্যুতে লুকার ভাস্কুয়েজের এদিন খেলার কথা নয়, রিয়াল মাদ্রিদে তো এখন ব্যাকআপ রাইটব্যাকও নেই। তাই উরুগুইয়ান অধিনায়ককে সেই দায়িত্ব নিতে পাঠিয়েছেন কোচ কার্লো আনচেলত্তি, তাতেই বাজিমাত করেছেন তিনি। রাইট উইং দিয়ে প্রতিপক্ষ বলতে গেলে কোন এটাকই করতে পারেনি। প্রথাগত রাইটব্যাক না হয়েও এমন সলিড পারফরম্যান্স এককথায় অবিশ্বাস্য। 

আগের দিনই তো অসম্ভব একটা কামব্যাকের গল্প লিখেছিল বার্সেলোনা। পিএসজি বোধহয় সেই বইটা কিনে ভালভাবে পড়েছে, তাই তো ম্যানসিটির বিপক্ষে দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও শেষপর্যন্ত জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে তাঁরা। নিজেদের আদায় করে নেয়া অসম্ভব প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে কাব্যিক কোন প্রতিবেদন তৈরি করে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ছড়িয়ে দেয়া তাই আবশ্যক। 

মেজাজটাই তো আসল রাজা। আর নাঈম শেখ তো নিজেরে মেজাজের রাজা। তিনি খেলেন নিজের মর্জি মত। তাতে দলের উপকার হোক কিংবা না হোক - ও তো সব দেখার তাঁর সময় নেই।

ইংল্যান্ডের পেসারদের গতির সামনে দাঁড়িয়ে ভারতের নতুন দিনের গান আরও একবার শোনালেন অভিষেক। এক শর্মার অবর্তমানে আরেক শর্মার তাণ্ডব হল ইডেন গার্ডেন্সে। 

একটা ওভার, ব্যাস বদলে গেল ম্যাচের মোমেন্টাম। আর মোমেন্টাম পাল্টে ফেলা সেই মানুষটা হলেন বরুণ চক্রবর্তী।

দলের রানকে যতটা সম্ভব বড় করা যায়- সে ভাবনাতেই মাঠে নেমেছিলেন রিশাদ। শেষ অবধি নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করেই মাঠ ছেড়েছেন রিশাদ হোসেন। 

রানের এই ধারা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ধরে রাখতেও চাইবেন তিনি। ক্যারিয়ারের শুরুতেই তো বড় দুই টুর্নামেন্ট খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। এখন সময় সেই অভিজ্ঞতা আর নিজের এই দারুণ ছন্দ কাজে লাগানো।

শুধুই খেলোয়াড়দের বেতনই না, দলটি পরিশোধ করেনি টিম হোটেলের ভাড়াটাও। তাদের দেওয়া এই চেকটাও বাউন্স হয়েছে ব্যাংক থেকে। এজন্যই দলের মালিককে কড়া নজরদারিতে রেখেছে হোটেল কর্তৃপক্ষ। সব খানেই টাকা পয়সার গোঁজামিল করে বেশ বিপাকেই এখন ফ্রাঞ্চাইজিটি।