ভারতের সামনে পাকিস্তানের অসহায় আত্মসমর্পণ!

লক্ষ্যটা ছিল ২৪১। তা সত্ত্বেও ৯০ রানের বড় ব্যবধানেই হারতে হলো পাকিস্তানকে। মুড়িমুড়কির মতো উইকেট হারিয়েছে তারা, ভারতীয় বোলাররা মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোন সুযোগই দেয়নি পাকিস্তানি ব্যাটারদের। মর্যাদার লড়াইয়ে ভারতের যুবারা পেল জয়, আরও একবার দেখিয়ে দিল তাদের শক্তিমত্তা।

লক্ষ্যটা ছিল ২৪১। তা সত্ত্বেও ৯০ রানের বড় ব্যবধানেই হারতে হলো পাকিস্তানকে। মুড়িমুড়কির মতো উইকেট হারিয়েছে তারা, ভারতীয় বোলাররা মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোন সুযোগই দেয়নি পাকিস্তানি ব্যাটারদের। মর্যাদার লড়াইয়ে ভারতের যুবারা পেল জয়, আরও একবার দেখিয়ে দিল তাদের শক্তিমত্তা।

আগে ব্যাট করা ভারতকে এদিন ভালোই কোনঠাসা করে রেখেছিল পাকিস্তানের বোলাররা। আগের ম্যাচে ঝড় তোলা বৈভব সুরিয়াভানশি এদিন ফিরে গেছেন পাঁচ রানেই। তাতেই একপ্রকার স্বস্তি ফিরেছিল প্রতিপক্ষের ডেরায়।

তবে অস্বস্তি হয়ে এলেন অ্যারন জর্জ, একাই টেনে নিয়ে গেলেন ভারতের রণতরী। তবে ৮৫ রান করেই থামতে হয় তাঁকে, সেই সাথে ভারতের রানের গতিও শ্লথ হয়ে আসে। শেষ পর্যন্ত তাদের স্কোরবোর্ডে আসে ২৪০ রান।

পাকিস্তানি ব্যাটারদের সামনে একটা সুযোগ ছিল ভারতকে হারানোর। শুরুটাও বেশ দেখেশুনেই করেছিল তারা। স্কোরবোর্ডে তুলনামূলক চাপ কম, তাড়াহুড়ো না করেই পরিকল্পনা সাজিয়েছিল। ২১ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ৩০ রান করতেই ফিরে যান চার ব্যাটার। ম্যাচের ফলাফলটা তখনই নির্ধারণ হয়ে যায়। বাকি পথ চলা কেবলই নিয়ম রক্ষার্থে।

হুজাইফা আহসেনের ব্যাট থেকে আসে সর্বোচ্চ ৭০ রান। ওটাই কোনো রকম মান বাঁচিয়েছে তাদের। কমিয়েছে হারের ব্যবধানটা। পাকিস্তান শেষমেষ গুটিয়ে যায় ১৫০ রানে। এমনকি ম্যাচ শেষের আনুষ্ঠানিকতা পর্বেও নিজেদের দাম্ভিকতা ধরে রেখেছে ভারত, হাত মেলায়নি পাকিস্তানের কোনো খেলোয়াড়ের সাথেই।

এখানেই দুই দলের পার্থক্যটা পরিষ্কার। ভারতের কোয়ালিটির সামনে যে পাকিস্তান একেবারেই অসহায়। সেটা সিনিয়র দল হোক কিংবা জুনিয়র।

লেখক পরিচিতি

প্রত্যয় হক কাব্য

স্বপ্ন লেখার কি-বোর্ড

Share via
Copy link