আর্ম ডেলিভারির কারিশমা! শট না খেলেই আউট!

ট্র্যাকিংয়ে দেখা গেছে,  বল ঢুকে পড়ছে সরাসরি স্টাম্পে—একেবারে অফ স্টাম্পের মাথায় আঘাত হেনেছে। কোনো শট অফার করেননি বলেই ইমপ্যাক্টের আলোচনারই সুযোগ নেই। ডাক নিয়ে সাজঘরে ফিরলেন প্রথম ইনিংসের হাফ সেঞ্চুরিয়ান ওয়েলশ।

যেন বিদ্যুৎ চমকালো চট্টগ্রামের আকাশে! নাম তাঁর—তাইজুল ইসলাম। এক ওভারে জোড়া আঘাত। টালমাতাল জিম্বাবুয়ে শিবির। ব্রায়ান বেনেটকে দ্বিতীয় স্লিপে সাদমান ইসলামের ক্যাচে পরিণত করার পর দ্বিতীয় আঘাত হানতে সময় নিলেন মোটে দুই বল। এবার শিকার নিকোলাস ওয়েলশ।

তাইজুলের খুব শার্প একটা আর্ম ডেলিভারি। বাঁহাতিদের ক্লাসিক ও অব্যর্থ এক অস্ত্র। যেটা এসে পড়লেই ব্যাটাররা ভাবেন, বল চলে যাবে বাইরে দিয়ে! ওয়েলশও সেটাই ভেবেছিলেন। ব্যাটই তুললেন না। কোনো শট অফার করলে না। বল আঘাত হানল প্যাডে।

জোরালো আবেদন। অনেক সময় নিয়ে ‘না’ বলে দিলেন কুমার ধর্মসেনা। আবেদন এতটাই জোরালো ছিল যে রীতিমত হাফ ছেড়ে বাঁচলেন ধর্মসেনা। সবার কথা শুনে রিভিউ নিলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

রিভিউ নেওয়া হলো। বল ট্র্যাকিংয়ে উঠে এলো বাংলাদেশের জয়। ইমপ্যাক্টের হিসাব উড়িয়ে দেয়ার সুযোগই দিয়েছে ব্যাটার। কারণ তিনি কোনো শটই খেলারই চেষ্টা করেননি।

ট্র্যাকিংয়ে দেখা গেছে,  বল ঢুকে পড়ছে সরাসরি স্টাম্পে—একেবারে অফ স্টাম্পের মাথায় আঘাত হেনেছে। কোনো শট অফার করেননি বলেই ইমপ্যাক্টের আলোচনারই সুযোগ নেই। ডাক নিয়ে সাজঘরে ফিরলেন প্রথম ইনিংসের হাফ সেঞ্চুরিয়ান ওয়েলশ।

Share via
Copy link