চেন্নাইয়ের সুন্দর সকালটা বাংলাদেশ যেমন চেয়েছিল, তেমনই হয়েছে। শুরুতেই রোহিত শর্মাকে আউট করে ফেলতে পেরেছেন হাসান মাহমুদ। তাঁর বলে স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তর বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান ভারতীয় অধিনায়ক।
যদিও রোহিত শর্মাকে ওভার দুয়েক আগেই আউট করে ফেলতে পারতেন হাসান মাহমুদ। কিন্তু, দু’জনের মাঝে দাঁড়িয়ে যান আম্পায়ার রড টাকার। আম্পায়ারস কলে এলবিডব্লিউয়ের হাত থেকে বেঁচে যান ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ওপেনার।
বাংলাদেশ ও ভারত – দুই দলই চেয়েছিল টসে জিতে বোলিং নিতে। সেই ভাগ্যের সহায়তাটা বাংলাদেশই পেয়েছে। নাজমুল হোসেন শান্ত টসে জিতে বোলিং নিয়েছে। উদ্দেশ্যটা পরিস্কার – প্রথম এক ঘণ্টায় উইকেটের সুবিধা আদায় করা।
বাংলাদেশ একাদশের তিন পেসার সাফল্য আদায় করে নিতে মুখিয়ে ছিলেন। প্রথম তিন-চারটা ওভার সেই পথেই ছিল ভারত। এরপর চতুর্থ ওভারের শেষ বলে বাউন্ডারি আদায় করেন রোহিত। যদিও, সেই যাত্রা দীর্ঘ হয়নি। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারেই সাজঘরে ফিরে যান তিনি।
একদিন আগেই তিনি বাংলাদেশ দলকে ‘উপভোগ’ করে খেলে যেতে বলেছিলেন। সেই উপভোগটা তাঁকে সাজঘরে পাঠিয়ে দিয়েই করল সফরকারী বাংলাদেশ দল। এখানেই শেষ নয়, ক্রিজে মাত্রই শুভমান গিলকেও ফিরিয়ে দেন হাসান মাহমুদ। এরপর সবচেয়ে বড় উইকেট – বিরাট কোহলি। ফলে, চেন্নাইয়ের শুরুটা ভারতের নয় বরং হাসানের।