দ্য নো লুক স্পেশালিস্ট

কখনও রিশাদ, কখনও এবাদত হোসেন কখনওবা তানভির ইসলাম – যখন যাকে পেয়েছেন কোনো তোয়াক্কা ছাড়াই রান করে গেছেন। এবাদতের বিপক্ষে যখন ফিরে গেলেন সাজঘরে তখন ওপেনিং জুটি থেকে হয়ে গেছে ১২১ রান।

নো-লুক স্লগ সুইপ! ডিপ মিড উইকেটে বল আছড়ে পড়ল। হোল্ড দ্যাট পোজ! দ্যাটস খাজা নাফে ফর ইউ! রিশাদ হোসেনের দুই বলে দুই ছক্কা! মিরপুরের ফাইনালে চলতি আসরে নিজের সেরা ইনিংসটাই খেলে ফেললেন খাজা নাফে।

কে বলবে, এই ওপেনারই বরিশালের বিপক্ষে ‍শুরুটা করেছিলেন বেশ দেখে শুনে!  ১৪ বল শেষে তাঁর রান ছিল মাত্র ১২। শুরু হল বদলে যাওয়ার সূচনা। সামনে বোলার কে – এত দেখার কোনো সুযোগই নেই।

কখনও রিশাদ, কখনও এবাদত হোসেন কখনওবা তানভির ইসলাম – যখন যাকে পেয়েছেন কোনো তোয়াক্কা ছাড়াই রান করে গেছেন। এবাদতের বিপক্ষে যখন ফিরে গেলেন সাজঘরে তখন ওপেনিং জুটি থেকে হয়ে গেছে ১২১ রান।

চলতি আসরে এত বড় ওপেনিং জুটি এতদিন আর দেখেনি চিটাগং কিংস। সেই জুটির অন্যতম সারথী পাকিস্তানের এই ওপেনার। ৪৪ বল ক্রিজে ছিলেন। সেখানে রান করেছেন ৬৬। স্ট্রাইক রেট কাটায় কাটায় ১৫০।

পরিপূর্ণ এক টি-টোয়েন্টি ইনিংস। ইনিংসে সাতটি চার আর তিনটি ছক্কা। এর অর্থ হল কেবল বাউন্ডারি থেকেই রান এসেছে ৪৬ রান। আর প্রতিটা বাউন্ডারিই যেন ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে একেকটা ছুড়ি হয়ে আঘাত হেনেছে।

Share via
Copy link