ব্যাটারদের ব্যাটিং শেখালেন শরিফুল-হাসান!

শেষ ওভারে যা যা নাটক সম্ভব তার সব কিছৃুই হল। বাংলাদেশের শেষ দুই ব্যাটার মিলে রান নিলেন ২৬ টা। বোলিং করলেন দু’জন ভিন্ন বোলার। মোহাম্মদ ওয়াসিম পাঁচ বলে দিলেন ২৩ রান। দু’টো বিমার মারলেন, ফলে শেষ বলটা করতে আসতে হল আলিশান শরাফুকে। সেখান থেকে আসল আরও তিনটি রান।

শেষ ওভারে যা যা নাটক সম্ভব তার সব কিছৃুই হল। বাংলাদেশের শেষ দুই ব্যাটার মিলে রান নিলেন ২৬ টা। বোলিং করলেন দু’জন ভিন্ন বোলার। মোহাম্মদ ওয়াসিম পাঁচ বলে দিলেন ২৩ রান। দু’টো বিমার মারলেন, ফলে শেষ বলটা করতে আসতে হল আলিশান শরাফুকে। সেখান থেকে আসল আরও তিনটি রান।

বাংলাদেশের যেখানে ১৩০ করাও ছিল স্বপ্নের মত বিষয় সেখান থেকে বোর্ডে নয় উইকেট হারিয়ে ১৬২ রান জমা করে বাংলাদেশ দল। এখানে ধন্যবাদ প্রাপ্য হাসান মাহমুদ ও শরিফুল ইসলামের। কার্যত দু’জনই বোলার হলেও শেষ উইকেটে অবিচ্ছিন্ন জুটিতে যোগ করেন ৩৪ রান, মাত্র ১০ টি বৈধ ডেলিভারিতে।

এই উইকেটে কিভাবে রান তুলতে হয় সেটা দেখিয়ে দিলেন এই দু’জন। বিশেষ করে তাঁদের কাছ থেকে শিখতে পারেন শেখ মেহেদী হাসান। তিনি পাঁচ নম্বরে নেমেছেন পাওয়ার প্লে-তে। সেখানে মাত্র দুই রান খেলেন, নষ্ট করেন নয়টি বল। ম্যাচ তো সেখানেই শেষ।

হাসান ১৫ বলে ২৬ রান করেন। আর শরিফুল অপরাজিত থাকেন সাত বলে ১৬ রান করেন। দারুণ টি-টোয়েন্টি সুলভ আর টি-টোয়েন্টি ইনটেন্টের ব্যাটিং। শেষ ওভারের শুরুটা বিমার দিয়ে করেন আমিরাতের অধিনায়ক মোহাম্মদ ওয়াসিম।

এই শুরুর পর আর তাঁর ফিরে আসা হয়নি। পঞ্চম বলে আবারও বিমার। এর মধ্যে দু’টি ছক্কা আর একটি চার হজম করে ফেলেছেন। শেষ বলে আলিশানের বলে দৌঁড়ে দুই রান নেওয়ার পাশাপাশি ওভার থ্রো থেকেও এক রান নেয় বাংলাদেশ। শেষের এমন ব্যাটিং মাঝের ওভার গুলোতে করতে পারলে বাংলাদেশের রানটা আকাশে যেয়ে ঠেকত নিশ্চয়ই।

Share via
Copy link