স্পিনের বিপক্ষে স্যুইপ যেন এক অব্যর্থ কৌশল। অ্যালিক অ্যাথানেজও সেই চেষ্টাটাই করছিলেন। সামনে যে বাংলাদেশের বাঁ-হাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ।
বিষয়টা ধরতে পারলেন লিটন। উইকেটের পেছন থেকে বরাবরই সজাগ দৃষ্টি তাঁর। বলে উঠলেন, ও ঝাড়ু মারে, ঝাড়ু!
ব্যস, কি করতে হবে নাসুম। এতই ফুল লেন্থের ডেলিভারি করলেন যেটাতে স্যুইপ পসিবল না। বল সোজা আঘাত হানল স্ট্যাম্পে। সাজঘরে ফিরলেন অ্যাথানেজ।
সিরিজে প্রথমবারের মত খেলতে নামলেন নাসুম। আর নেমেই সফল। বাংলাদেশের বল হাতে দারুণ শুরুর পথে তাঁরও অবদান আছে। আর এই অবদানে সহকারী হিসেবে লেখা থাকল লিটন দাসের নামও।
লিটন যে দলের অন্যতম চালিকাশক্তি, সেটা স্ট্যাম্প মাইকে শোনা কথায় বেশ ভালোই বোঝা যাচ্ছে। তবে, এবার উইকেটের সামনেও জ্বলে উঠতে হবে। চলতি সিরিজে এক ডাক সহ তিন ম্যাচে করেন মোটে ছয় রান। এই পরিসংখ্যান লিটনের সাথে যায় না।