সাইফের হয়ে হাসারাঙ্গাকে মাঠেই জবাব দিলেন তাওহীদ হৃদয়

পাল্টা আক্রমণের জন্য বেঁছে নেন পরের ওভারটাকেই। কামিন্দু মেন্ডিসের সেই ওভার থেকে নেন ১৬ রান রান। হাকান দু’টি চার আর একটি ছক্কা। সেই ওভারের পর আর পেছনে ফিরে তাঁকাতে হয়নি বাংলাদেশকে। 

আউট হয়ে সাইফ হাসানকে ফেরানোর পর কথার লড়াইটাও জরুরী মনে করলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। পেছন থেকে কি যেন বললেন। সাইফ পাল্টা জবাব দিয়ে তবেই ফিরলেন সাজঘরে।

তবে এটুকুতে সন্তুষ্ট হলেন না তাওহীদ হৃদয়। প্রতিপক্ষের বুকে ছুড়ি না বসিয়ে থামলেন না তিনি। জয় নিশ্চিত করে তবেই তিনি মাঠ ছাড়লেন। খেলেন ৩৭ বলে ৫৮ রানের ম্যাচ জেতানো এক ইনিংস।

ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার উদযাপনই বলে দিচ্ছিল সব কথা। বন্য উল্লাস করলেন। শ্রীলঙ্কার গলার কাটা হয়ে উইকেটে ছিলেন সাইফ। মামা বাড়ির বোলারদের বেদম প্রহার করছিলেন। ক্যারিয়ারের প্রথম হাফ সেঞ্চুরি পেয়ে গেছেন।

তৃতীয় উইকেটে হৃদয়ের সাথে ৫৪ রানের জুটি গড়েন সাইফ। ১৪ তম ওভারে দুনিথ ওয়েলেলাগে ক্যাচ হয়ে সাজঘরে ফেরার সাথে সাথেই ম্যাচে কিছুটা হলেও ফিরে আসে শ্রীলঙ্কা। জয়ের জন্য তখনও শেষ ছয় ওভারে বাংলাদেশের দরকার ৫৫ রান।

ঠিক ওই সময়ই কাণ্ডটা ঘটালেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। আউট করে ঝামেলায জড়ালেন সাইফ হাসানের সাথে। তাওহীদ হৃদয় তখন তাকিয়ে দেখেছেন শুধু। পাল্টা আক্রমণের জন্য বেঁছে নেন পরের ওভারটাকেই। কামিন্দু মেন্ডিসের সেই ওভার থেকে নেন ১৬ রান রান। হাকান দু’টি চার আর একটি ছক্কা। সেই ওভারের পর আর পেছনে ফিরে তাঁকাতে হয়নি বাংলাদেশকে।

Share via
Copy link