কানপুর যেন আরেক মিরপুর!

কানপুরের উইকেট ঐতিহ্যগত ভাবেই স্লো-টার্নার।  টেস্ট যতটা এগোবে পিচ ততটাই স্লো হবে এবং বল ক্যারি করবে, ফলে এখানে ব্যাটারদের জন্য রান করা খুবই শক্ত হবে।

বল হাতে যেই জাদু তিনি দেখাতেন তা যে কোন স্পিন বোলারের জন্য স্বপ্নের মত। নি:সন্দেহে ভারতের ক্রিকেটে আসা সব চেয়ে প্রতিভাবান স্পিনারদের একজন। তাঁর সময়ের ব্যাটসম্যানদের জন্য এক মৃত্যু উপত্যকার মত ছিলেন বিষান সিং বেদি। কারো কারো চোখে তিনি ইতিহাসের সেরা বাঁ-হাতি স্পিনার।

ঋষাভ ওসব সূত্রের ধারে কাছেও থাকতে চান না। তিনি আপন ছন্দে গেয়ে যান আগ্রাসনের গান। 

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড সাকিব দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত দিয়েছে খেলার অনুমোদন।

‘ভদ্রলোকের খেলা’, একেবারে শুরু থেকেই হয়ত এই তকমা গায়ে লাগিয়েই পথ চলা ক্রিকেটের। ক্রমাগত এর সাথে যুক্ত হল খ্যাতি, অর্থ। ব্যস, জনপ্রিয়তা আর ঠেকায় কে! কিন্তু এই জনপ্রিয়তা আর অর্থের হাতছানি বহুবার এই খেলাটিকে করেছে কলঙ্কিত। ফিক্সিংয়ের কাল থাবা ক্রিকেটের গায়ে মাখিয়ে দিয়েছে কালিমা। খেলোয়াড়রা বিভিন্ন সময়ে এই ফিক্সিংয়ের ফাঁদে পা দিয়েছেন।

বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাস পূর্ববর্তী যুগে সেরা টেস্ট ব্যাটার কে ছিলেন? প্রশ্নটা অবান্তর। তবে উত্তরটা হলো- মিনহাজুল আবেদিন নান্নু।

বর্ণবৈষম্যের কালিমায় কলঙ্কিত দেশের ক্রিকেট।।কয়েকবছর হয়েছে আন্তর্জাতিক স্তর থেকে নিষিদ্ধ দেশ। কেউ জানেনা কবে আবার আন্তর্জাতিকে ফিরবে বহু অসাধারণ প্রতিভার জন্ম দেওয়া এই দেশ। কিন্তু স্বপ্ন দেখা ছাড়েননি অনেকেই, আশায় বুক বেঁধেছেন যে তাদের উত্তরসূরীরা বিশ্বমঞ্চে প্রতিভা আবার মেলে ধরবেন।

কপিল দেবও উত্তরসূরীদের উপর ছেড়ে দিয়েছেন অবসরের সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, ‘রবি শাস্ত্রী অল্প বয়সে অবসর নিয়েছে, শচীন টেন্ডুলকার আবার অনেক বয়স পর্যন্ত খেলেছে। এটা আসলে প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমার পরামর্শ হলো ফিট থাকো, যতদিন উপভোগ করতে পারছো ততদিন খেলো।’