ছক্কার বন্যায় ভেসেছে হংকং

সাত বছর পর ফিরেই হংকং সিক্সেস যেন ছক্কার পসরা সাজিয়ে বসেছিল। সাবেক বা তারকা ক্রিকেটারদের ছাপিয়ে নবীনরাই আলো ছড়িয়েছেন বেশি।

সাত বছর পর ফিরেই হংকং সিক্সেস যেন ছক্কার পসরা সাজিয়ে বসেছিল। সাবেক বা তারকা ক্রিকেটারদের ছাপিয়ে নবীনরাই আলো ছড়িয়েছেন বেশি। বাংলাদেশের যাত্রাটা সেমিফাইনালে শেষ হয়ে গেলেও ছক্কার মিছিলে সামিল হয়েছে বাংলাদেশও।

তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মিশেলে দল সাজিয়েছিল বাংলাদেশ। টুর্নামেন্ট জুড়ে আলোচনায় ছিলেন জিসান আলম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দু’জনের ব্যাট থেকে এসেছে যথাক্রমে ১৯ ও ১৮ টি ছক্কা। তবে, সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানোর দৌড়ে তাঁরা বেশ দূরেই থাকবেন।

সবার ওপরে যিনি আছেন, তাঁকে তেমন কারওই চেনার কথা নয়। তিনি হলেন ওমানের বিনায়ক শুকলা। তিনি একাই ৩২ টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। খেলেছেন ছয়টি ম্যাচ।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা মানুষটাকে অবশ্য সবাই চেনেন। তিনি হলেন ইংল্যান্ডের রবি বোপারা। ছয় ম্যাচে তিনি ৩১ টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। তৃতীয় স্থানে আছেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ আখলাক। পাঁচ ম্যাচে তাঁর ছক্কার সংখ্যা ২৩ টি।

হংকংয়ের নিজাকাত খান ছিলেন চতুর্থ স্থানে। মাত্র চার ম্যাচেই তিনি ২০ টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। এরপরের স্থানটাই বাংলাদেশের জিসান আলমের। যদিও, এখানে তাঁর সাথে আরও আছেন শ্রীলঙ্কার সানডুন বীরাকোড্ডি। দু’জনই ছক্কার সংখ্যা ১৯ টি।

তবে, বীরাকোড্ডি জিসানের চেয়ে একটা ম্যাচ বেশি খেলেছেন।  ফাইনালেও এই বীরাকোড্ডির দলই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। পাকিস্তানকে শিরোপার লড়াইয়ে তিন উইকেটে হারায় তাঁরা।

Share via
Copy link