স্পেন্সার জনসন, রিমেম্বার দ্য নেম!

দুই বছর আগেও তার কোনো পেশাদার চুক্তিই ছিল না। তবে, ২০২৩ সালে তিনি ১০ কোটি ভারতীয় রুপির চুক্তিতে গুজরাট টাইটান্সের সাথে আবদ্ধ হন, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) খেলার জন্য।

যে কোনো ফরম্যাটেই পাঁচ উইকেট পাওয়া খুবই কঠিন কাজ নি:সন্দেহে। আর টি-টোয়েন্টিতে সেই কঠিনের মাত্রা স্বাভাবিক ভাবেই আরও বেড়ে যায়। কারণ, প্রত্যেকের কোটায় যে থাকে মোটে চারটা ওভার।

মানে, গড়ে প্রতিটা ওভারেই এক বা একাধিক করে উইকেট চাই। তাই, টি-টোয়েন্টির যেকোনো পরিস্থিতির পাঁচ উইকেটই বিরাট আলোচনার দাবি রাখে।

সেই আলোচনার দাবিটাই তুলে গেলেন জনসন, অস্ট্রেলিয়ান ফাস্ট বোলার। না, মিশেল জনসন অবসর ভেঙে ফিরে আসেননি। তিনি স্পেনসার, স্পেন্সার জনসন।

দুই বছর আগেও তার কোনো পেশাদার চুক্তিই ছিল না। তবে, ২০২৩ সালে তিনি ১০ কোটি ভারতীয় রুপির চুক্তিতে গুজরাট টাইটান্সের সাথে আবদ্ধ হন, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) খেলার জন্য।

১৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতির সাথে অতিরিক্ত বাউন্সও দিতে পারেন জনসন। তবে, আইপিএলে তেমন কোনো আলোচনা হয়নি তাঁকে নিয়ে। পাঁচ ম্যাচ খেলে নেন চার উইকেট।

তবে, স্পেনসারকে নিয়ে আলোচনার শুরু আসলে আরো আগেই, দ্য হানড্রেডে। সেখানে নিয়ম অনুযায়ী একজন বোলার সর্বোচ্চ ২০ বল করতে পারেন। সেখানে ২০২৩ সালের আসরে ২০ বল বোলিং করে বাঁ-হাতি এই পেসার মাত্র একটি রান দেন, ডট দেন ১৯ টি বল!

অস্ট্রেলিয়া দলের ভাবনায় তিনি ছিলেন তখন থেকেই। ২০২৩ সালেই অজিদের হয়ে অভিষেক। বলা যায়, পাকিস্তানের বিপক্ষে সিডনিতে পাওয়া এই পাঁচ উইকেটই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁর আগমনী বার্তা। পেস আর বাউন্সে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করেছেন যথেষ্ট। তিন শেষে নামের পাশে মাত্র ২৬ রান দিয়ে পাওয়া পাঁচ উইকেট সেটাই প্রমাণ করে।

Share via
Copy link