প্রো-ভেলোসিটি ব্যাটে বাংলাদেশে ঢুকল পাওয়ার হিটিং বিপ্লব!

ক্রিকেটারদের প্রতিক্রিয়া ইতিবাচক—প্রোভেলোসিটি ব্যাট শুধু নতুন চ্যালেঞ্জ নয়, এটি শক্তিশালী এবং দক্ষ ব্যাটিং শেখার সুযোগ।

বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট যে অবস্থানে আছে তাঁর পেছনে আছে অনেক ইতিহাস। কিছু কান্না কিছু আনন্দ মিলিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট। এখন বাংলাদেশ সেরা অবস্থানে রয়েছে, যার নেতৃত্বে সাকিব, তামিম, মুশফিকের মত একঝাক পরীক্ষিত তারকা এবং তাদের যোগ্য সঙ্গী কিছু তরুণ তুর্কী।

বিসিবির প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু স্পষ্ট বলেছেন, ‘বারবার সুযোগ পেয়েও যারা ব্যর্থ, তাদের জায়গায় নতুনদের সুযোগ দিতে হবে।’ এর অর্থ হল বিজয়ের দরজা বন্ধ চিরতরে! বিজয় নিজ হাতেই দরজার খিল এঁটে দিয়েছেন।

বেশ বড়সড় পরাজয়। অস্ট্রেলিয়াতে নুরুল হাসান সোহানের দলের দুর্দশা পিছু ছাড়ছে না। তিন ম্যাচের দু'টোই হেরেছে বাংলাদেশ 'এ' দল।

তখন হালের রোহিত শর্মা কিংবা এবি ডি ভিলিয়ার্সরা ছিলেন না। তবে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, বীরেন্দ্র শেবাগ কিংবা শচীন টেন্ডুলকাররা তো ছিলেন। এই মহা তারকারাও পারেননি। তবে চার্লস কভেন্ট্রি নামে এক আনকোরা ব্যাটসম্যান সাইদ আনোয়ারের পাশে গিয়ে বসেছিলেন।

১৯৯৩ সালে যাত্রা শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল ‘লিগ মেজর লিগ সকার’। এরপর থেকেই প্রায় সময়ই বিশ্ব মিডিয়ার নজর কাড়তে সক্ষম হয় এই লিগ। তবে অধিকাংশ সময়ই আলোচনায় ছিল বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের সে লিগের ক্লাবগুলোতে ভেড়া নিয়ে।

সমর্থকদের আশার আলোতে পানি ঢেলে দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানদের মত খেলোয়াড়দের জায়গা হয়নি স্কোয়াডে। 

ফলাফল যা হবার তাই; স্টেইন, রাবাদা, ফিল্যান্ডারদের পেস আর কেশব মহারাজের স্পিনের সামনে প্রথম ইনিংসে দাঁড়াতেই পারেননি লংকান ব্যাটসম্যানরা। তাই চতুর্থ ইনিংসে যখন তাদের সামনে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ৩০৪ রান, লংকানদের সবচেয়ে আশাবাদী সমর্থকও বোধহয় জয়ের স্বপ্ন দেখেননি।

ইংল্যান্ডে সফল টেস্ট সিরিজের পর আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে শুভমান গিল। টেস্ট এবং ওয়ানডের সাথে টি-টোয়েন্টিতেও গিলকে নিয়ে পরিকল্পনা চলছে। তবে বাস্তবতার বিচারে তা কতটুকু যৌক্তিক, সেটা নিয়েও আছে সংশয়।