বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে গোড়ালির ইনজুরিতে পড়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। চোটের কারণে তাই খেলতে পারেননি পরের ম্যাচে। তবে শুধু এক ম্যাচ নয়, ভারতীয় এ অলরাউন্ডারের ফেরার সময়টা আরেকটু দীর্ঘ হচ্ছে। ভারতের একাধিক গণমাধ্যম জানাচ্ছে, পান্ডিয়াকে নিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চায় না টিম ম্যানেজমেন্ট।
জানা গেছে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লখনৌতে ২৯ অক্টোবরের ম্যাচে তিনি খেলতে পারবেন না। আগামী বৃহস্পতিবার তাঁকে ফিটনেস পরীক্ষা দিতে হবে এরপরই তাঁর ফেরার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে বিসিসিআইয়ের চিকিৎসক দল। তবে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র জানাচ্ছে, শুধু ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নয়, আগামী ২ নভেম্বরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচেও পান্ডিয়াকে পাওয়া যাবে না।
গত ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের বিপক্ষে পুনেতে লিটন দাসের একটি শট ঠেকাতে গিয়ে গোড়ালির ইনজুরিতে পড়েন পান্ডিয়া। এরপর আর মাঠে নামেননি এ অলরাউন্ডার।
সে সময় পান্ডিয়ার ইনজুরি গুরুতর মনে হলেও ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা জানিয়েছিলেন, পান্ডিয়ার চোট তেমন গুরুতর কিছু নয়। চিকিৎসার জন্য বেঙ্গালুরুতে ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমিতে(এনসিএ) পাঠানো হয়েছে তাঁকে।
তখন অবশ্য ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচেই পান্ডিয়াকে পাওয়ার ব্যাপারে আশার কথা শোনা গিয়েছিল। তবে এখন শোনা যাচ্ছে, দলের সাথে নাকি লখনৌতেই যাবেন এ অলরাউন্ডার। কারণ এখনো লিগামেন্টের সমস্যা কাটিয়ে উটতে পারেননি পান্ডিয়া।
এনসিএ থেকে জানানো হয়েছে, ‘পান্ডিয়া এখনো পর্যবেক্ষণে আছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না, বোলিং করার মতো অবস্থায় না ফিরছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে থাকবেন।’
এনসিএ থেকে জানানো হয়েছে, ‘পান্ডিয়া এখনও পর্যবেক্ষণে আছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না, বোলিং করার মতো অবস্থায় না ফিরছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে থাকবেন।’
পান্ডিয়া যে গুরুতর ইনজুরি থেকে বেঁচে গিয়েছে সেটি জানিয়ে আরো বলা হয়, ‘সৌভাগ্যবশত, তাঁর পায়ে কোনো ফ্র্যাকচার ধরা পড়েনি। তবে আপাতত ২/৩ ম্যাচে তাঁকে পাওয়া যাবে না।’