বিপিএলে ‘নিষিদ্ধ’ চিটাগং কিংস

শেষমেশ বিসিবি ঘোষণা দিল—এসকিউ স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ আর বিপিএলে দল পাবে না। একেবারে আউট সিগন্যাল দেখিয়ে দিয়েছে আম্পায়ার, রিভিউও নেই। এবার মাথা নিচু করে মাঠের নিচে বাইরে চলে যেতে চিটাগং কিংসকে।

বাংলাদেশ ক্রিকেটে চলছে ব্যস্ত সময়, যেন দম ফেলার ফুসরত নেই। এমন সময়েও নির্বাচক কমিটির দায়িত্বে মাত্র দুজন — এ যেন অবিশ্বাস্য এক বাস্তবতা। তাই তো চাইলেও দুই জোড়া চোখ নজর রাখতে পারছে না সব জায়গায়, আড়ালে চলে যাচ্ছে অনেক প্রতিভা।

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল নিচ্ছেন বিশেষ প্রস্তুতি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কন্ডিশন বিবেচনায় পাওয়ারপ্লেতে বোলিংয়ের লক্ষ্য তাঁর।

বলা হয়, ক্রিকেটের আবেগ খুবই সংক্রামক। উপমহাদেশে রোজ কত কিশোরই স্বপ্ন দেখেন বড় ক্রিকেটা হওয়ার। কিন্তু, ক’জনার স্বপ্নই বা পূরণ হয়। এদের মধ্যে কারো কারো স্বপ্ন থাকলেও সামর্থ্য থাকে না, কারো আবার সামর্থ্য থাকলেও ভাগ্য সহায় হয় না। আজ তেমনই এক দুর্ভাগা ক্রিকেটারের গল্প বলবো।

জ্যাক রাসেলের ক্রিকেট খেলার শুরু বাবার ক্লাব স্ট্রাউট ক্রিকেট ক্লাব দিয়ে। বাবার সাথে একইসাথে খেলতেন তিনি। অধিনায়কত্বের পাশাপাশি ব্যাটিং-বোলিং দুটো বিভাগই সামলানোর দায়িত্ব বর্তেছিল তার কাঁধে।

ক্রিকেট মাঠের একটি নিয়মিত ঘটনা হলো বিরতি হবার সাথে সাথে দুই দলের দুই জন ক্রিকেটার তোয়ালে, পানি কিংবা জুস নিয়ে মাঠে আসেন। এছাড়াও মাঠে খেলতে থাকা ব্যাটসম্যান কিংবা ফিল্ডারদের জন্য তাঁদের প্রয়োজনীয় ক্রিকেটীয় সামগ্রী নিয়ে মাঠে আসেন। অনেক সময় তাঁরা টিম ম্যানেজমেন্ট ও মাঠের খেলোয়াড়দের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যমও হয়ে ওঠেন।

রবীন্দ্র জাদেজা খানিকটা আক্ষেপ নিয়েই হয়ত বলেছিলেন যে তিনি সারাক্ষণই ‘মাহি মাহি’ চিৎকার শোনেন। যখন জাদেজা ব্যাট করতে আসেন তখন স্টেডিয়াম ভর্তি দর্শক নাকি তার আউট হওয়ার অপেক্ষা করে। হয়ত জাদেজার আফসোস হয়। তিনি চেন্নাইয়ের মানুষদের আপন হতে পারেননি। সবাই তো আর পারে না সেটা।

এবারের লেখার বিষয়টা বেশ অন্যরকম। অধিনায়ক একাদশ। মানে এমন এগারো জনকে নিয়ে তৈরি দল, যাতে সকলেই অধিনায়ক। তাহলে শুরু করা যাক। তবে তার আগে একটা কথা বলা ভালো। এটা যেহেতু টেস্ট দল, তাই বিবেচনায় শুধুমাত্র টেস্ট অধিনায়কত্বই আসবে।

আধুনিক ক্রিকেটে ফাস্ট বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত দুই নাম-ভারতের জাসপ্রিত বুমরাহ এবং পাকিস্তানের শাহীন শাহ আফ্রিদি। দুজনেই তাদের দেশের জন্য নিজেদের সেরাটা দিয়ে আসছেন। চলুন দেখে নেয়া যাক এশিয়া কাপের পারফরম্যান্সে কে সেরা?