সদ্যই শেষ হলো বিপিএল। ক্রিকেটার ও ক্রিকেটের এতোটুকু ফুসরত নেই। আবার সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজ। এই সিরিজের ভেতর দিয়ে আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে ফিরছে বাংলাদেশ।
এই সিরিজে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) পাশে পেয়েছে টাইটেল ও গ্রাউন্ড ব্র্যান্ডিং রাইটস্ হোল্ডার ইমপ্রেস-মাত্রা কনসোর্টিয়ামকে।
তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান সিরিজের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে এবার থাকছে এম. এম. ইস্পাহানি এবং সহযোগি পৃষ্ঠপোষক হিসেবে থাকছে ওয়ালটন।
এই সিরিজে থাকবে তিনটি ওয়ান ডে ম্যাচ ও দুইটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। আগামী ২৩, ২৫, ২৮ ফেব্রুয়ারি দিবা-রাত্রির এই খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে। এরপর ৩ ও ৫ মার্চ আর্ন্তজাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ আয়োজিত হবে শেরে-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। খেলাগুলো সরাসরি সম্প্রচার করবে যথাক্রমে টি-স্পোর্টস ও গাজী টিভি।
দেশের অন্যতম বৃহৎ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেড চা ব্যবসায়ের জন্য বেশি পরিচিত হলেও এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেড আরো নানান ব্যবসায় সফলতা অর্জন করেছে। এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেড উচ্চ মানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা প্রদানে দেশে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তেমনি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাড়িয়ে দিয়েছে সহযোগিতার হাত। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান- এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে থাকছে এম. এম. ইস্পাহানি লমিটিডে। পাশাপাশি সহযোগি হিসেবে থাকছে দেশসেরা শিল্প প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন; যারা সুদীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেটের বিভিন্ন ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে যেমন দেশের ক্রিকেটকে নিয়ে যাচ্ছে উন্নতির শিখরে।
আজ পৃষ্ঠপোষক ঘোষনার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জনাব তানভীর আহমেদ এবং ইস্পাহানির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মার্কেটিংয়ের জেনারেল ম্যানেজার জনাব ওমর হান্নান এবং ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার শাহ্ মোহাম্মদ দিদারুল হাসান।
করোনার এই দুঃসময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ইতোমধ্যে সফল বেশ কয়েকটি সিরিজ আয়োজনের বিষয়টি তুলে ধরে এই সিরিজটিরও সফল আয়োজন নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সিরিজের টাইটেল ও গ্রাউন্ড ব্র্যান্ডিং রাইটস্ হোল্ডার ইমপ্রেস-মাত্রা কনসোর্টিয়াম-এর পক্ষ থেকে জনাব খন্দকার আলমগীর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও পৃষ্ঠপোষক সংস্থাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে দেশের ক্রিকেট উন্নয়নে তাদের ধারাবাহিক অবস্থানের বিষয়টি তুলে ধরেন।