সাত রানে অলআউট, আইভরি কোস্টের বিশ্বরেকর্ড

বিশ্বায়ন হচ্ছে ক্রিকেটের। আর সেই সাথে নিত্যনতুন রেকর্ড যুক্ত হচ্ছে। এবারের রেকর্ড গড়েছে আইভরি কোস্ট।

এদফা মাথাব্যথার একটা কার্যকর ঔষধ পাওয়া গেছে। আরও এক হতাশার কারণে পরিণত হতে পারেননি হেড। 

এদফা ভারতীয় খেলোয়াড়দের প্রতিই ছিল ফ্রাঞ্চাইজিগুলোর সমস্ত আগ্রহ। তাতে করে পূর্বে সব রেকর্ড হয়েছে দফারফা।

প্রথমার্ধের তুলনায় দ্বিতীয়ার্ধে খেলা কিছুটা ধীর হয়ে এসেছিল, স্কোরলাইনেও আসেনি কোন পরিবর্তন। যদিও দুই দল গোলের চেষ্টা করেছে সমানে সমানে, তবে ইপ্সউইচ প্রশংসা প্রাপ্য। টেবিলের তলানিতে থেকেও যেভাবে আক্রমণাত্মক খেলা খেলেছে সেটা তাঁদের সাহসের সাক্ষ্য দেয়। এমনকি আন্দ্রে ওনানা দুর্দান্ত কিছু সেভ না দিলে হেরেই বসতো রেড ডেভিলরা।

রানিং বিটুইন দ্য উইকেটে তিনি ছিলেন অনন্য, নিজে দৌঁড়েছেন, পার্টনারকেও দৌঁড়াতে বাধ্য করেছেন। প্রতিটা রানের জন্য লড়াই করেছেন।

এমবাপ্পের গোলখরা কাটানোর দিনে গোল পেয়েছেন ফেদেরিকো ভালভার্দেও। জাতীয় দলের জার্সিতে গত ম্যাচেই গোল পেয়েছিলেন তিনি, ডি বক্সের বাইরে থেকে বিদ্যুৎ গতির শটে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ব্রাজিলের জাল। প্রায় একই দৃশ্যের অবতারণা ঘটেছে এদিনও, সেট পিস পরিস্থিতিতে প্রায় বিশ গজ দূর থেকে নেয়া তাঁর শট সরাসরি আশ্রয় নেয় জালে। মার্কো দিমিত্রিভিচ স্রেফ চেয়ে চেয়ে দেখেছিলেন।

উপায়ন্তর না দেখে জায়ডেন সিলস মৌখিক আক্রমণকেই সম্বল ভাবলেন। ওভার শেষে আম্পায়ারের হাত থেকে ক্যাপ নেওয়ার আগে এগিয়ে আসলেন মিরাজের দিকে।

ভঙ্গুর টপ অর্ডারকে আড়াল করবার আপ্রাণ চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছেন মুমিনুল।

সেন্টিমিটার এদিক সেদিক হলেই পূর্ণ হতে পারতো মাইলফলক।