স্পিন কোচ হেরাথ, ব্যাটিং কোচ প্রিন্স

সব কিছু ঠিক থাকলে আসন্ন জিম্বাবুয়ে সফরেই দলের সাথে যোগ দিবেন তারা। দুই জনের নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টি আজ (২৬ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিশ্চিত করেছে বিসিবি। হেরাথ দায়িত্ব পালন করবেন চলতি বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত। আর প্রিন্সকে আপাতত দেখা যাবে শুধু জিম্বাবুয়ে সফরেই। জিম্বাবুয়ে সফরে তিনি ভালো করলে তার সাথে চুক্তি বাড়াতে পারে বিসিবি। তবে তাঁদের পারিশ্রমিক কেমন হবে সেই বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের স্পিন বোলিং কোচ ও ব্যাটিং কোচ চূড়ান্ত করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। স্পিন কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন শ্রীলঙ্কার সাবেক কিংবদন্তি স্পিনার রঙ্গনা হেরাথ ও ব্যাটিং কোচ হিসাবে দেখা যাবে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার অ্যাশওয়েল প্রিন্সকে।

সব কিছু ঠিক থাকলে আসন্ন জিম্বাবুয়ে সফরেই দলের সাথে যোগ দিবেন তারা। দুই জনের নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টি আজ (২৬ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিশ্চিত করেছে বিসিবি। হেরাথ দায়িত্ব পালন করবেন চলতি বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত।

আর প্রিন্সকে আপাতত দেখা যাবে শুধু জিম্বাবুয়ে সফরেই। জিম্বাবুয়ে সফরে তিনি ভালো করলে তার সাথে চুক্তি বাড়াতে পারে বিসিবি। তবে তাঁদের পারিশ্রমিক কেমন হবে সেই বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।

৪৪ বছর বয়সী প্রিন্স দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৬৬ টি টেস্ট, ৫২টি ওয়ানডে ও ১ টি মাত্র টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ৬৬ টেস্টে ৪৩.৭১ গড়ে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩৬৬৫ রান। ৫২ ওয়ানডেতে ৩৫.১ গড়ে তিনি করেছেন ১০১৮ রান ও ১ টি টি-টোয়েন্টিতে তার সংগ্রহ ছিল ৫ রান।

টেস্টে ১১ টি সেঞ্চুরির সাথে সমান সংখ্যাক হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর। ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি না থাকলেও তিনটি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে তার। ২০১১ সালে ক্রিকেট ছাড়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন বয়স ভিত্তিক দলে কোচিং করিয়েছেন প্রিন্স।

আর হেরাথের কোচিং ক্যারিয়ার বড় না হলেও সমৃদ্ধ ছিল তাঁর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার। শ্রীলঙ্কার হয়ে মাত্র ৯৩ টেস্টে ৪৩৩ উইকেট শিকার করেছেন এই স্পিনার। এছাড়া ৭১ ওয়ানডেতে ৭৪ উইকেট রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। আর ১৭ টি-টোয়েন্টিতে তিনি শিকার করেছেন ১৮ উইকেট।

সব কিছু ঠিক থাকলে ২৯ জুন জিম্বাবুয়ে সফরে যাবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের জন্য কোয়ারেন্টাইন নীতিমালা শিথিল করায় টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দল আলাদা আলাদা ভাবে জিম্বাবুয়েতে যাবে। প্রতিটা দল মাত্র এক দিনের কোয়ারেন্টাইন শেষেই জৈব সুরক্ষা বলয়ে প্রবেশ করতে পারবে।

এই সফরে একটি টেস্টের সাথে তিনটি ওয়ানডে ও তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে ৭-১১ জুলাই একমাত্র টেস্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার পর একই মাঠে ১৬ জুলাই প্রথম ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে। ১৮ জুলাই দ্বিতীয় ওয়ানডে ও ২০ জুলাই তৃতীয় ও সিরিজের শেষ ওয়ানডতে মুখোমুখি হবে দুই দল।

ওয়ানডে সিরিজ শেষে একই মাঠে অনুষ্টিত হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ২৩ জুলাই। এরপর ২৫ জুলাই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি খেলার পর ২৭ জুলাই তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ও সফরের শেষ ম্যাচে মাঠে নামবে দুই দল। এর আগে ৩ ও ৪ জুলাই সফরের একমাত্র দুই দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

আরও পড়ুন
মন্তব্যসমূহ
Loading...