রুটের শিকড় ছড়িয়েছে বিশ্বজুড়ে

পাকিস্তানের ৫৫৬ রানের জবাবে মাত্র চার রানেই অলি পোপের উইকেট হারায় সফরকারীরা। রান পাহাড়ে চাপা পড়েও যে দৃঢ়তা জো রুট দেখিয়েছেন সেটা অবিশ্বাস্য বটে। তবে তাঁর এতদিনের পারফরম্যান্সের সুবাদে অবিশ্বাস্য কীর্তি সাধারণই মনে হচ্ছে। এভাবেই ক্যারিয়ারের বাকিটা পথ ছুটতে থাকলে নির্ঘাত শচীনকেও টপকে যাবেন তিনি।

অসম্ভবকে সম্ভব করতে জানে রিয়াল মাদ্রিদ। তবে এবার সংকটটা বেশ নতুন। ফলে সামনের ট্রফি নির্ধারকরূপী এল ক্লাসিকো সহ বড় খেলা গুলোতে নিজেদের মেলে ধরতে পারবেন কিনা তা সময়দেবই বলে দেবেন। তবে এবার সংকটের কালো মেঘ ছাপিয়ে ফিরে এলে তা আদতেই কাব্যিক প্রত্যাবর্তনই হবে।

গত এক যুগে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ক্রিকেটের রূপরেখাই বদলে দিয়েছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলো ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ালেও অনেকেই আতঙ্কিত ক্রিকেটের সৌন্দর্য নিয়ে। তবে, এর শুরুটা হয় একটা বিদ্রোহ থেকে।

টেস্ট ক্রিকেটে শেষ কবে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি থেকে ১০০ রান এসেছে বলতে পারেন?

এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আমি অবশ্যই বলব যে আলোচনা চলছে আমাদের মাঝে। কিন্তু আমি সত্যিই জানি না ভবিষ্যতে কি ঘটবে। সময় আসলেই দেখা যাবে। আলোচনা করাটা যাদের দায়িত্ব তাঁরা সেটা করছে, সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় এলে গণমাধ্যমের সবাই নিশ্চয়ই জানতে পারবে। আপাতত আমার সব মনোযোগ লিভারপুলের ওপরেই।’

২০১৫ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেক হয়েছিল এই তারকার। অভিষেকেই হ্যাটট্রিকের কীর্তি গড়েছিলেন তিনি, লাল-সবুজের ক্রিকেটাঙ্গন তাই তাঁর কাছে বিশেষ। এবার আরাধ্য মাইলফলকও স্পর্শ করলেন বাংলাদেশের বিপক্ষেই, সিরিজের বাকি সময়টাতে তাঁর আত্মবিশ্বাস আকাশসমই থাকবে।

টেস্ট ক্রিকেটে বল একটু পুরনো হলেও বাংলাদেশের বোলিং ইউনিটের হতশ্রী দশা সামনে চলে আসে। ঠিক যেন দুর্ভিক্ষের দিনে হাড্ডিসার এক মানব দেহ।

পরের বলেই বোল্ড করেন কেশব মহারাজকে। সেখানে কিছুটা হলেও ম্যাচে নিজেদের আশা বাঁচিয়ে রাখে বাংলাদেশ। ম্যাচে বাঁচতে হলে যে, ফাস্ট বোলার দরকার, এই সাধারণ বোধটা কবে হবে বাংলাদেশের?

তবে শিরোপার লড়াইয়ে অনেক পথ বাকি, ঘরোয়া লিগ কিংবা এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিততে কঠিন সব বাঁধা পাড়ি দিতে হবে হিলালকে। আর এই পুরোটা সময় নেইমার জুনিয়রকে তাঁরা পাশে পাবে সেটাই এখন প্রত্যাশা। ‘নাম্বার টেন’ জার্সি গায়ে নেইমারের ছুটে চলা দেখার অপেক্ষায় পুরো বিশ্ব।