ডেওয়াল্ড ব্রেভিস, প্রোটিয়া তুরুপের তাস হবেন শিশু ভিলিয়ার্স

স্টাইলিশ, ইনোভেটিভ ব্যাটিং - দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে উঠে আসা তরুণ চোখের দৃষ্টিতে ধরা দিয়েছেন দ্বিতীয় এবি ডি ভিলিয়ার্স হয়ে। তিনি ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও (আইপিএল) সম্ভাবনার ছাপ রেখেছেন তিনি, তাতেই যেন ডি ভিলিয়ার্স ২.০ উপাধি আরও প্রবল হয়েছে।

স্টাইলিশ, ইনোভেটিভ ব্যাটিং – দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে উঠে আসা তরুণ চোখের দৃষ্টিতে ধরা দিয়েছেন দ্বিতীয় এবি ডি ভিলিয়ার্স হয়ে। তিনি ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও (আইপিএল) সম্ভাবনার ছাপ রেখেছেন তিনি, তাতেই যেন ডি ভিলিয়ার্স ২.০ উপাধি আরও প্রবল হয়েছে।

এবার তাঁকেই দেখা গেল লাল-সবুজের ক্রিকেটাঙ্গনে, মিরপুরের নেটে নিজেকে তৈরি করে নিচ্ছিলেন তিনি। তিনি যত বেশি তৈরি হবেন ততই ভয় বাড়বে বাংলাদেশ দলের।

দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকা এসে হাজির হয়েছে বাংলাদেশে। ২০১৫ সালের পর এটাই তাঁদের প্রথম সফর। নয় বছরে অনেক কিছুর পরিবর্তন হয়েছে, স্কোয়াডেও অনেক কাঁটাছেড়া হয়েছে। তাই তো প্রোটিয়া ক্রিকেটারদের জন্য কন্ডিশনের সাথে মানিয়ে নেয়াটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

সেই চ্যালেঞ্জে উৎরে যাওয়ার জন্যই নিজের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করছেন ব্রেভিস। নেটে বাড়তি সময় কাটিয়ে তুলনামূলক উষ্ণ আবহাওয়ার সাথে মানিয়ে নিচ্ছেন তিনি। আর সেটা করতে পারলে তিনিই এই দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বড় এক্স ফ্যাক্টর।

এই তরুণের খেলার ধরন কিন্তু মূল ধাঁচের টেস্টের সাথে যায় না। আক্রমণাত্মক খেলতেই পছন্দ করেন তিনি; দ্রুত রান করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তবে আসন্ন সিরিজে এটাই হতে পারে তাঁর অস্ত্র। কাউন্টার এটাকের পথে হেঁটে ম্যাচের মোমেন্টাম বদলে দিতে চাইবেন তিনি – অনেকটা ইংল্যান্ডের হ্যারি ব্রুক বা ভারতের ঋষাভ পান্তের মত।

এখন পর্যন্ত জাতীয় দলের হয়ে ওয়ানডে বা টেস্ট খেলা হয়নি এই ডান-হাতির। তবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে দুই ম্যাচ খেলেছেন তিনি, তবে বলার মত কিছু করতে পারেননি। দুই ম্যাচ মিলিয়ে সাত বল খেলে করেছেন পাঁচ রান।

যদিও লাল বলের খেলা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন দেখার বিষয়, অভিষেক ক্যাপ পান কি না এই প্রতিভাবান। আর সুযোগ পেলে নিশ্চয়ই ভাল কিছু করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন তিনি – সফরকারীদের জন্য এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

Share via
Copy link