আইসিসির অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি!

অনলাইন অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থচুরির জন্য সাইবার দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ফিশিং স্ক্যাম। ই-মেইলে কিংবা অন্য কোনো যোগাযোগ মাধ্যমে লিংক পাঠিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয় হ্যাকাররা। এবার সেই রকম একটি প্রতারণার শিকার হয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। আর এ অঙ্কের পরিমাণটাও কম নয়। ক্রিকেটের জনপ্রিয় পোর্টাল ইএসপিএনক্রিকইনফো বলছে, এই প্রতারণায় আইসিসির ২৫ লাখ মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। 

অনলাইন অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থচুরির জন্য সাইবার দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ফিশিং স্ক্যাম। ই-মেইলে কিংবা অন্য কোনো যোগাযোগ মাধ্যমে লিংক পাঠিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয় হ্যাকাররা।

এবার সেই রকম একটি প্রতারণার শিকার হয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। আর এ অঙ্কের পরিমাণটাও কম নয়। ক্রিকেট বিষয়ক শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো বলছে, এই প্রতারণায় আইসিসির ২৫ লাখ মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে, আইসিসির বিজনেস ইমেইলের মাধ্যমে এ অর্থ স্থানান্তরিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের তদন্তকারী সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) জানিয়েছে, স্ক্যামাররা বিজনেস ই-মেইল কম্প্রোমাইজ (বিইসি) ব্যবহার করে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। যদিও আইসিসির কাছ থেকে এ ব্যাপারে কোনো বিবৃতি আসেনি।

অর্থচুরির এ স্ক্যাম আইসিসি’র নজরে আসে গত বছরে। আর এর পরেই আইসিসির অভিযোগের ভিত্তিতে এফবিআই তদন্ত শুরু করে। তবে স্ক্যামাররা আইসিসির অ্যাকাউন্ট থেকে ঠিক কী ভাবে টাকা সরিয়ে নিয়েছে তা এখনও নিশ্চিত করে জানা যায়নি।

ধারণা করা হচ্ছে, আইসিসি’র সদর দপ্তর দুবাইয়ে থাকা কোনো কর্মী এই অনলাইন কেলেঙ্কারিতে যুক্ত থাকতে পারেন। তবে, সেটা কে – তা এখনও নিশ্চিত করা যায়নি।

আবার আইসিসি মনে করছে, যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হ্যাকার গ্রুপ এই ঘটনা ঘটাতে পারে। তাই পুরো তদন্তের দারভার তারা ছেড়ে দিয়েছে এফবিআইয়ের উপর। এফবিআইয়ের তদন্ত শেষে জানা যাবে, কে বা কারা আইসিসির কোষাগার থেকে এই অর্থ সরিয়েছে। তবে আইসিসির মতো বড় সংস্থার সাইবার নিরাপত্তা কতটুকু তা নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠতেই পারে।

Get real time updates directly on you device, subscribe now.

আরও পড়ুন
মন্তব্যসমূহ
Loading...